Description
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
আমি ফাতেমা খাতুন
৬ষ্ঠ শ্রেণী
বাবার আদর কপালে জোটেনি ছোট্ট ফাতেমার। এমনকি বাবার মায়া ভরা মুখটাও দেখেনি ফুলের মত মেয়েটি। মায়ের গর্ভে থাকাকালীন তার বাবা এই পৃথিবী থেকে চিরস্থায়ী বিদায় নিয়েছেন। তার বাবা পেশায় দিনমজুর ছিলেন। একদিন হঠাৎ স্ট্রোক করে ধরাধাম থেকে বিদায় নেন ফাতেমার বাবা আব্দুল মতিন।
স্বামীর মৃত্যুর পর দিশেহারা হয়ে পড়েন শরিফা বেগম, সংসারে নেমে আশে অভাব, অনটন। আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত হয়ে অনাগত সন্তানকে নিয়েই হাস মুরগি পালন শুরু করেন তিনি। সংসারের অভাব অনটন দেখে বড় ছেলেও হাতে রিক্সা তুলে নিতে বাধ্য হয়। তিন সন্তানকে নিয়ে তার এই অমোঘ যাত্রা সফল করতে এপিপি ফাতেমার পাশে এসে দাড়িয়েছে। যার ফলে শরিফা বেগমের দুশ্চিন্তাও কমেছে এখন। ফাতেমা লেখাপড়ায় বেশ মনোযোগী হওয়ায় আমরা প্রত্যাশা করছি একদিন সে অনেক বড় হবে। তার বড় হওয়ার এই অবিস্মরণীয় যাত্রাকে আসুন তরান্বিত করি এবং সহযোগিতার পাশাপাশি এই অসহায় শিশুদের পাশে এসে দাঁড়াই।
শিক্ষা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: শিবগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
ব্যক্তিগত তথ্যাবলী
মোছা: ফাতেমা খাতুন
পিতা: মৃত আব্দুল মতিন
পিতার মৃত্যু: ১২ নভেম্বর ২০১২
মাতা: শরিফা বেগম (গৃহিণী)
শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
Reviews
There are no reviews yet.