স্কলারশীপ প্রোগ্রাম

একজন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র কে আপনার পরিবারের সাথে রাখুন 

বছরে ১২৮ জনকে স্পন্সর

২০২৩ সনের প্রাথমিক বাছাই ও সাক্ষাৎকার গ্রহণ সম্পন্ন

শিক্ষাবৃত্তি প্রকল্প (স্নাতক)

১২৮ জন ছাত্র-ছাত্রীর কে জুন ২৪ পর্যন্ত স্পন্সরশীপ প্রদান সম্পন্ন

আপনিও যুক্ত হোন

ফরম পূরণ করুন

দরিদ্র ও মেধাবীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি

বাংলাদেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি ও মেডিকেল কলেজে অনেক দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা অধ্যয়ন করে। অর্থনৈতিক সামর্থ্যের অপ্রতুলতার কারণে অনেক সম্ভাবনাময় ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের সুপ্ত প্রতিভা ও যোগ্যতার পরিপূর্ণ বিকাশ করতে পারে না। সারা দেশ থেকে বাছাইকৃত দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদেরকে মাসিক ৫০০০ টাকা করে শিক্ষাবৃত্তি দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সম্ভাবনাময় মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ কর্মসূচী

শিক্ষাবৃত্তির এই প্রকল্প কোন ত্রান বা রিলিফ প্রোগ্রাম নয়, সম্ভাবনাময় মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ কর্মসূচী। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বা দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের শিক্ষা জীবনের সর্বোচ্চ স্তর পর্যন্ত এই সহযোগিতা পাবে এবং কার্যকর মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে উঠবে। প্রতি মাসে পাঠ্যক্রম বহির্ভুত কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকবে এবং উপকারভোগীদের একাডেমিক ও নৈতিকমান মূল্যায়নের ব্যবস্থা থাকবে। এই প্রকল্পের সাথে সম্পৃক্ত ছাত্র-ছাত্রীরা কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর অন্য একজন দরিদ্র ও মেধাবীকে তার সাধ্যানুযায়ী সহযোগিতা করার চেষ্টা করবে।

ছাত্র-ছাত্রীদেরকে মাসিক ৫০০০ টাকা করে শিক্ষাবৃত্তি

আপনার সহযোগিতায় যদি একজন যুবক ভালো ও পরোপকারী মানুষ হিসেবে গড়ে উঠে, তবে তার দ্বারা সম্পাদিত সকল কল্যাণমূলক কাজের প্রতিদান বা পূন্য দাতার আমলনামায় সদকায়ে জারিয়া হিসেবে সংযুক্ত হতে থাকবে।

স্কলারশীপ সম্পর্কে

বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় ছাত্রদের জন্য বৃত্তি কার্যক্রম

তরুণদের শারীরিক, মানসিক, নৈতিক ও মনোজাগতিক সুস্থতা ও তাদের কার্যকর ও দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলে দেশ ও মানবতার প্রয়োজন পূরণই এ কার্যক্রমের লক্ষ্য।

এই সব অভাবী অথচ মেধাবী তরুণ কারো কাছে চাইতে পারে না, পৌছতে পারে না আপনার মত দানশীল মানুষের কাছে । এভাবে আপনি আমাদের মাধ্যমে একটি ছোট্ট দানে অংশগ্রহণ করে বৃহত্তর মানব কল্যাণে ভূমিকা রাখতে পারেন ।

image 1
শিক্ষাবৃত্তি

শিক্ষার প্রতিপাদ্য বিষয় হলো বিশ্বভ্রাতৃত্ব, মানবকল্যাণ, ত্যাগ ও বিনয়। যদি কোনো শিক্ষা হিংসা, বিদ্বেষ, ঘৃণা ও অহংকার উদ্রেক করে, সে শিক্ষা মূর্খতা ও অজ্ঞতা ছাড়া কিছুই নয়। সমাজে শান্তি, শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন এবং আদর্শ গুণাবলিসম্পন্ন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তৈরি শিক্ষার উদ্দেশ্য।

পরোপকারী মানুষই সেরা মানুষ

আপনার সহযোগিতায় যদি একজন যুবক ভালো ও পরোপকারী মানুষ হিসেবে গড়ে উঠে, তবে তার দ্বারা সম্পাদিত সকল কল্যাণমূলক কাজের প্রতিদান বা পূন্য দাতার আমলনামায় সদকায়ে জারিয়া হিসেবে সংযুক্ত হতে থাকবে।